A CLARION CALL TO THE PEOPLE TO UNITE AGAINST IMPERIALISM AND NEO-LIBERAL POLICY FROM A THOUSANDS STRONG MASS MEETING AND PROCESSION OF ASSAM MOJURI SRAMEEK UNION
|
The News Published in Dainik Samayik Prasanga, 15th Nov. 2011 issue |
This prgramme organised by Assam Mojuri Srameek Union has also been addressed by the office bearers of Barak Human Rights Protection Committe, Krishak Mukti Sangram Samiti, Citizens' Rights Protection Committee, Manipur Peoples' Struggle Committee along with Union's speakers and Mr Gautam Modi, Secretary, New Trade Union Initiative, New Delhi as guest speaker.
|
A strong procession of thousands of union
members entering the meeting venue |
The neo-liberal policy
and the policy of appeasement serving the corporate interest of the Indian big
business houses and the global oligopolists, pursued by the Indian Govt. is
increasing the inequality, poverty, unemployment and the prices of the
essential commodities in leaps and bounds. In the list prepared on the basis of
human development index, India’s
place is 119 out of 129 countries. As per the Govt record of 2010, the rate of life
expectancy of birth (years) is 64.4%, the rate of malnutrition in the age group
of 6-59 months is 79%, below 3 years is 46% and that of below 6 years is 49%.
As per Arjun Sengupta report, 77% of people has the average daily expenditure
of Rs.20 or less. During the period of 1994-2008, the rate of employment per
annum in the Govt organized sector is (-)0.65%
and that of private sector is 1.75%. The workers in the private IT-BPO and
other private sectors, and the working class in the unorganized sector who
constitute the absolute majority of the India workforce are being compelled
to work with measly sum of wage. Almost 2.5 lakhs of farmers committed suicide
till date due to agricultural crisis.
The budgetary allocation
of fund for social sector development is very meager. As per Reserve Bank
report 2010, the expenditure in education is 2.98% of GDP, that of health is
1.27% and in other social investment is only 2.38% of GDP. With an intention to
reduce the social sector investment still further, the Government is conspiring
to show less BPL percentage, and pursuing the policy to allow the private
capitalists to enter these social sector for making profit through
commercialization.
|
A Sectional view of the mass-meeting |
|
A Sectional view of the mass-meeting |
This policy of the Govt.
has shattered the lives of the working class in general and especially the most
backward communities and the regions like Barak Valley.
All the beneficiary schemes and the scheme under the right to work act like
NREGA are not being properly implemented due to the carelessness and
insensitivity of the people in the Govt. implementing machineries. The jobcard
holders are not getting 100 days work per year, and the state Govt is
dillydallying in giving the unemployment allowance against their failure in providing
jobs to the job-seekers, though the honourable high court has also passed an
order to pay the unemployment allowance against a writ-petition filed by the Union. The tea-workers are not getting the minimum wage
and the facilities they are entitled to get as per plantation labour act, even
the tea-workers in Barak are getting less than their counterpart in Brahmaputra
valley of the state of Assam.
In vehement opposition
to the neo-liberal policy and on the basis of the demands mentioned below, and
by being the part of the all India
working class movement initiated by New Trade Union Initiative, the Union is determined to strengthen this movement further.
Demands are – (1) All
the arrear unemployment allowance under NREGA must be paid immediately. (2) 200
days of work per year should be provided to the jobcard-holders. (3) On the basis of the guideline of Indian
Labour Conference, 1957 and the directives of Supreme Court, the minimum wage
of the tea-workers and the workers of all unorganized sectors must be fixed.
(4) The wages of the tea-workers of Barak
Valley should be at per with that of Brahmaputra Valley. (5) The universal PDS should be
brought back in force. (6) The PRI and the Gramsabha should be strengthened for
empowerment of the people. (7) The power should be decentralized through
multi-layered autonomy to ensure equal rights of all communities. (8) The
rampant corruption at all levels and the skyrocketing price hike of essential
commodities must be arrested, and the Lokpal act must brought into force.
ASOM MOJURI SRAMEEK UNION
CACHAR DISTRICT COMMITTEE
H/O
KHUDIRAM SARANI, SIBBARI ROAD,
TARAPUR, SILCHAR-8, Regd. No 2287
_____________________________________________________________________________________________
Ref: Nil
Date : 14.11.2011
সরকার অনুসৃত নয়া আর্থিক নীতি ও দেশি-বিদেশি ব্যক্তিপুঁজি
মালিকদের স্বার্থ রক্ষাকারী পদক্ষেপের ফলে সামাজিক অসাম্য, দরিদ্রতা, বেকারত্ব,
নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর মূল্যের বৃদ্ধি ঘটে চলেছে। মানবোন্নয়নের সূচক অনুযায়ী
১২৯টি দেশের মধ্যে ভারতের স্থান ১১৯ নং। ২০১০-এর সরকারি হিসেব অনুযায়ী, জন্মবছরে
বেঁচে থাকার হার ৬৪.৪%, ৬ মাস থেকে ৫৯ মাস বয়সের শিশুর
অপুষ্টির হার ৭৯%, ৩ বছরের নিচে শিশুর ৪৬% ও ৬ বছরের নিচে ৪৯% অপুষ্টিতে ভুগছে।
অর্জুন সেনগুপ্ত কমিশনের রিপোর্ট অনুযায়ী ৭৭% লোকের দৈনিক গড় ব্যয় ২০ টাকা বা তার
কম। ১৯৯৪-২০০৮-এই পিরিয়ডে সরকারি সংগঠিতখণ্ডে গড় বছরে নিয়োগের হার (-)০.৬৫% ও বেসরকারি
ক্ষেত্রে ১.৭৫%।
আইটি-বিপিও ও অন্যান্য বেসরকারি ক্ষেত্রগুলোতে এবং গরিষ্ঠাংশ শ্রমজীবী মানুষ
অসংগঠিত ক্ষেত্রে অত্যন্ত নগণ্য মজুরিতে কাজ করতে বাধ্য হচ্ছে। কৃষিক্ষেত্রে
বিপর্যয়ের জন্য ইতিমধ্যে মোট প্রায় ২.৫ লাখ কৃষকের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে।
|
Union's flag-hoisting (above) and procession (below) |
সরকারী বাজেটে সামাজিক খাতে ব্যয় বরাদ্দ নিতান্তই অপ্রতুল।
রিজার্ভ ব্যঙ্কের ২০১০-এর হিসেব অনুযায়ী শিক্ষখাতে জিডিপি’র ২.৯৮%,
স্বাস্থ্যখাতে ১.২৭% ও
অন্যান্য খাতে জিডিপি’র মাত্র ২.৩৮%
ব্যয় করা হয়। সামাজিক খাতে ব্যয় আরও কমিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে বিপিএলের সংখ্যা কমিয়ে
দেখানোর চক্রান্ত করছে সরকার এবং সামাজিক ক্ষেত্রগুলিতে মুনাফালোভি
ব্যক্তিমালিকদের অনুপ্রবেশের পথ সুগম করার নীতি অনুসরণ করছে সরকার।
সরকারের এই নীতিতে সাধারণভাবে শ্রমজীবী মানুষ এবং বিশেষ করে
বরাক উপত্যকার মত পিছিয়ে পড়া অঞ্চলের ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীদের জীবনে বিপর্যয় দেখা
দিয়েছে। গণ-আন্দোলনের চাপে কাজের অধিকার সাব্যস্ত করতে এনরেগা সহ অন্যান্য যেসব
জনহিতকর প্রকল্প সরকার নিয়েছে তাও দুর্নীতি ও প্রশাসনযন্ত্রের অসংবেদনশীলতা ও
গাফিলতিতে সুস্টুভাবে কার্যকরী হচ্ছে না। এনরেগার বছরে ১০০ দিনের কাজ দেওয়া হচ্ছে
না এবং কাজ দিতে না পারলে যে বেকার ভাতা দেওয়ার কথা, তা দিতেও রাজ্য সরকার
টালবাহানা করছে। এব্যাপারে ইউনিয়নের এক রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট
অতিসত্বর বেকার ভাতা প্রদান করার আদেশও জারি করেছে। চা-শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি সহ
প্ল্যাল্টেশন লেবার আইন অনুযায়ী সুযোগ-সুবিধাগুলি দেওয়া হয় না, এমনকি বরাক
উপত্যকার চা-শ্রমিকদের ব্রহ্মপুত্র উপত্যকার শ্রমিকদের চেয়েও নেক কম হাজিরা দেওয়া
হয়।
ইউনিয়ন সরকারের ব্যক্তিগতকরণের নীতির বিরুদ্ধে এবং
নিম্নলিখিত দাবিগুলির ভিত্তিতে আন্দোলন গড়ে তুলতে এবং নিউ ট্রেড ইউনিয়ন
ইনিসিয়েটিভের উদ্যোগে সর্বভারতীয় আন্দোলনের সাথে যুক্ত হয়ে এই আন্দোলনকে আরও
শক্তিশালী করতে বদ্ধপরিকর।
(১)এনরেগার বকেয়া বেকার ভাতা প্রদান করতে হবে। (২) এনরেগার
অধীনে বছরে ২০০দিনের কাজ দিতে হবে। (৩) ইণ্ডিয়ান
লেবার কনফারেন্স’ ১৯৫৭ ও সুপ্রিম কোর্টের আদেশের গাইডলাইন মেনে চা-শ্রনিক ও
অসংগঠিত শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ধার্য করতে হবে। (৪) বরাক ও ব্রহ্মপুত্র ভ্যালির
চা-শ্রমিকদের সমহারে মজুরি প্রদান করতে হবে। (৫) সর্বজনীন রেশনিং ব্যবস্থা চালু
করতে হবে। (৬) পঞ্চায়েত ও গ্রামসভাকে শক্তিশালী করতে হবে। (৭) বহুস্তরীয় স্বশাসনের ভিত্তিতে
ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে সব জনগোষ্ঠীর অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। (৮) সর্বস্তবরে দুর্নীতি ও নিত্যপ্রয়োজনীয়
সামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধি রোধ এবং লোকপাল আইন চালু করতে হবে।